[email protected] সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটিতে এআই, ফ্যাক্ট-চেকিং বিষয়ক কর্মশালা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ৫:২৩ পিএম

সংগৃহীত ছবি

লিটারেসিতে যুব সম্পৃক্ততা জোরদারকরণ: নৈতিক এআই ব্যবহার, ফ্যাক্ট-চেকিং ও সাইবারবুলিং সচেতনতা’ শীর্ষক কর্মশালাটি ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মসূচিটি আয়োজন করে কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ফর পিস (সিডিপি); সহযোগী হিসেবে ছিল কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ও রোটারি ক্লাব অব ভাওয়াল হেরিটেজ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এইচ. এম. জহিরুল হক স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। সিডিপির নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ ফেরদৌস কর্মসূচির সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন।

কর্মশালার গঠনমূলক আলোচনা ও অংশগ্রহণমূলক সেশনে শিক্ষার্থীরা জানতে পারেন—এআই কীভাবে তথ্যপ্রবাহকে প্রভাবিত করে, ভুয়া তথ্য ছড়ানোর পদ্ধতি কী, এবং অনলাইনে বিকৃত ছবি, ডিপফেইক বা তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাইয়ের মূল সূচকগুলো কীভাবে শনাক্ত করা যায়।

প্রথম সেশন ‘সাইবার নেটওয়ার্ক, এআই ও ডিজিটাল ক্ষেত্রে গুরুতর সংগঠিত অপরাধ সম্পর্কিত আইনগত কাঠামো’ পরিচালনা করেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আতিকুল ইসলাম। তিনি বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিক সাইবার আইন ও উল্লেখযোগ্য ডিজিটাল অপরাধ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করেন।

দ্বিতীয় সেশন ‘সাইবার সিকিউরিটির রিয়েল-টাইম পরিস্থিতি: ভুয়া তথ্য প্রতিরোধ ও ডিজিটাল সুরক্ষায় এআই ব্যবহার’ উপস্থাপন করেন মো. আসিফুজ্জামান, সল্যুশনস স্ট্র্যাটেজিস্ট (Microsoft 365 & Copilot)। তিনি অনলাইনে বিদ্যমান ডিজিটাল হুমকি, এআই-এর ইতিবাচক–নেতিবাচক প্রভাব এবং যুবসমাজের দায়িত্বশীল অনলাইন আচরণ নিয়ে আলোচনা করেন।

তৃতীয় সেশন ‘ডিজিটাল লিটারেসি ও যুব সম্পৃক্ততার গুরুত্ব’ বিষয়ে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন রোটারি ক্লাব অব ভাওয়াল হেরিটেজের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ একরামুল হক। তিনি তরুণদের সচেতন ও ইতিবাচক ডিজিটাল অংশগ্রহণে উৎসাহিত করেন।

শেষ সেশনে ‘সাইবারবুলিং প্রতিরোধ ও সমাপনী বক্তব্য’ প্রদান করেন

এসআর

মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর