মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী আলেস
বিলিয়াটস্কি এবং বিরোধীদলীয় নেতা মারিয়া কালেসনিকভা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বেলারুশ বিষয়ক বিশেষ দূত জন কোয়েল এবং বেলারুশ প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর বৈঠকের পর এই মুক্তি কার্যকর হয়।
মুক্তি দেওয়ার পেছনে মূল প্রেরণা ছিল বেলারুশের পটাশ (সার তৈরির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান) রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার।
বেলারুশে ২০২০ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের পর রাজনৈতিক দমন-পীড়ন চলছিল। মারিয়া কালেসনিকভা সেই সময় থেকে কারাবন্দী ছিলেন।
মার্কিন বিশেষ দূত জানিয়েছেন, সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে আরও কিছু নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হতে পারে।
প্রেক্ষাপট ও বিশ্লেষণ:
বেলারুশ ইউক্রেনে যুদ্ধরত রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র। পশ্চিমা দেশগুলো ২০২২ সালের পর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।
এই মুক্তি এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের উদ্যোগকে লুকাশেঙ্কোর জন্য কূটনৈতিক সাফল্য হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন এখনও লুকাশেঙ্কোকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি, ফলে মার্কিন নীতি ইউরোপের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে অনেকেই লিথুয়ানিয়ায় পৌঁছাতে পারেন।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বাণিজ্যে, বিশেষ করে পটাশ রপ্তানিতে সুবিধা আসতে পারে।
এসআর
মন্তব্য করুন: