২০২৬ সালের হজে এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা দুই হাজার নির্ধারণের পরিকল্পনা করেছিল সৌদি সরকার।
২০২৬ সালের হজে এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রী কোটা দুই হাজার নির্ধারণের পরিকল্পনা করেছিল সৌদি সরকার
তবে এই কোটা এক হাজারই বহাল রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
শুক্রবার (২০ জুন) সৌদি আরবের জেদ্দায় হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ে সৌদি উপমন্ত্রী ড. আল হাসান ইয়াহিয়া আল মানাখারার সঙ্গে বৈঠকে এ অনুরোধ জানান বাংলাদেশের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বৈঠকে তিনি ২০২৫ সালের হজ ব্যবস্থাপনা সুশৃঙ্খল ও নির্বিঘ্ন করতে সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানান এবং এ বছরের হজে নুসুক কার্ড সরবরাহ, নিরাপদ পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবা এবং মৃত্যুহার হ্রাসে গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।
২০২৬ সালের হজ ব্যবস্থাপনাকে আরও সহজ ও কার্যকর করতে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবও তুলে ধরেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে—
বৈঠকে সৌদি উপমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রস্তাব ও পর্যবেক্ষণ মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং তা বিবেচনার আশ্বাস দেন। তিনি হজ ব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত রোডম্যাপ অনুযায়ী কার্যক্রম সম্পন্ন করার আহ্বান জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামানিক, হজ কাউন্সিলর মো. জহিরুল ইসলাম, হজ কনসাল মো. আসলাম উদ্দিন ও সচিবের একান্ত সচিব মো. কামরুল ইসলাম।
প্রয়োজনে এটি আরও সংক্ষিপ্ত বা দীর্ঘতর করে দিতে পারি। জানালে তেমনভাবেই প্রস্তুত করে দেব।
এসআর
মন্তব্য করুন: