ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না, সে প্রশ্নে ধোঁয়াশা রেখেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তিনি বলেন, “আমি এটা করতেও পারি, আবার নাও করতে পারি। কেউই জানে না আমি কী করতে যাচ্ছি।”
মঙ্গলবার (১৮ জুন) হোয়াইট হাউসের লনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। সংবাদ সংস্থা আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে—যুক্তরাষ্ট্র কি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার দিকে এগোচ্ছে কি না— ট্রাম্প বলেন, “আমি তা বলতে পারি না। আপনি কি সত্যিই ভাবছেন আমি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে যাচ্ছি?”
তিনি আরও বলেন, “আপনারা কেউ জানেন না আমি কী করতে যাচ্ছি। হয়তো করব, হয়তো করব না। এটি আমার সিদ্ধান্ত। আমি জানি কীভাবে কী করতে হয়।”
ট্রাম্প বলেন, “ইরান এখন অনেক সমস্যায় রয়েছে এবং তারা এখন আলোচনায় আসতে চায়। কিন্তু আমি বলেছি— এত মৃত্যু ও ধ্বংসের আগে কেন তারা আমার সঙ্গে বসেনি?”
তিনি আরও যোগ করেন, “আমি ইরানকে বলেছিলাম— দুই সপ্তাহ আগে আলোচনায় এলেই পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। তাদের একটা সুশৃঙ্খল দেশ রক্ষা করা যেত।”
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত এবং পারমাণবিক উত্তেজনা ঘিরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যেই ট্রাম্পের এই মন্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের বক্তব্যের মধ্যে চাপ প্রয়োগের কৌশল যেমন রয়েছে, তেমনি ভবিষ্যৎ কৌশল গোপন রাখার মনোভাবও স্পষ্ট।
প্রয়োজনে এ সংবাদটিকে সংক্ষিপ্ত ব্লার্ব বা ভিডিও স্ক্রিপ্ট আকারেও রূপান্তর করে দিতে পারি। জানাতে পারেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না, সে প্রশ্নে ধোঁয়াশা রেখেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, “আমি এটা করতেও পারি, আবার নাও করতে পারি। কেউই জানে না আমি কী করতে যাচ্ছি।”
মঙ্গলবার (১৮ জুন) হোয়াইট হাউসের লনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। সংবাদ সংস্থা আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে—যুক্তরাষ্ট্র কি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার দিকে এগোচ্ছে কি না— ট্রাম্প বলেন, “আমি তা বলতে পারি না। আপনি কি সত্যিই ভাবছেন আমি এই প্রশ্নের উত্তর দিতে যাচ্ছি?”
তিনি আরও বলেন, “আপনারা কেউ জানেন না আমি কী করতে যাচ্ছি। হয়তো করব, হয়তো করব না। এটি আমার সিদ্ধান্ত। আমি জানি কীভাবে কী করতে হয়।”
ট্রাম্প বলেন, “ইরান এখন অনেক সমস্যায় রয়েছে এবং তারা এখন আলোচনায় আসতে চায়। কিন্তু আমি বলেছি— এত মৃত্যু ও ধ্বংসের আগে কেন তারা আমার সঙ্গে বসেনি?”
তিনি আরও যোগ করেন, “আমি ইরানকে বলেছিলাম— দুই সপ্তাহ আগে আলোচনায় এলেই পরিস্থিতি ভিন্ন হতে পারত। তাদের একটা সুশৃঙ্খল দেশ রক্ষা করা যেত।”
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত এবং পারমাণবিক উত্তেজনা ঘিরে নতুন করে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যেই ট্রাম্পের এই মন্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্পের বক্তব্যের মধ্যে চাপ প্রয়োগের কৌশল যেমন রয়েছে, তেমনি ভবিষ্যৎ কৌশল গোপন রাখার মনোভাবও স্পষ্ট।
এসআর
মন্তব্য করুন: