সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে।
আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকার কারণে চার শিক্ষক নেতাকে ইতোমধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এ নোটিশ জারি করা হয়।
এরই মধ্যে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া পাঁচজনসহ মোট ৪২ জন সহকারী শিক্ষককে অন্য জেলায় বদলি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক আদেশে এসব বদলির অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রণালয়ের আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি স্মারকের ভিত্তিতে তাদের বদলির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বদলির তালিকায় থাকা পাঁচ আন্দোলনকারী নেতা হলেন—
আদেশে বলা হয়েছে, বদলি হওয়া সহকারী শিক্ষকদের প্রত্যেককে পাশের জেলায় পাঠানো হয়েছে। ফলে তারা আগের কর্মস্থলের জেলায় দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।
এর আগে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আরেক আদেশে জানানো হয়, নোয়াখালীর শিক্ষক শামছুদ্দীন মাসুদকে প্রশাসনিক কারণে নিজ বেতনস্কেলে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর দ. চরলক্ষ্মী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদে বদলি করা হয়েছে। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনও রয়েছে।
এসআর
মন্তব্য করুন: