বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে সুইফট কোড ব্যবহার করে যে অর্থ
জালিয়াতি করে বিদেশে পাচার করা হয়েছিল—সে ঘটনার মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন আবারও পিছিয়েছে।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জশিতা ইসলাম নতুন করে ১৩ জানুয়ারি ২০২৬ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
এদিন প্রতিবেদনের নির্ধারিত তারিখ থাকলেও তদন্ত সংস্থা সিআইডি কোনো প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে পারেনি। ফলে আদালত আবার সময় বাড়ান। এ নিয়ে মোট ৯১ বার সময় বাড়ানো হলো।
ঘটনাটি ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারির—যেদিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ হিসাব থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে চুরি হয় এবং পরে তা ফিলিপাইনে পাচার করা হয়।
ঘটনার প্রায় এক মাস পর, ১৫ মার্চ ২০১৬—বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের উপ-পরিচালক জোবায়ের বিন হুদা মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেন। পরদিন আদালত মামলার তদন্তের দায়িত্ব সিআইডিকে দেয়। কিন্তু নয় বছরের বেশি সময়েও সংস্থাটি প্রতিবেদন জমা দিতে সক্ষম হয়নি।
এসআর
মন্তব্য করুন: