আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম আবারও ঊর্ধ্বমুখী।
বুধবার বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়িয়ে নিরাপদ সম্পদে আগ্রহ বাড়ানোয় স্বর্ণের দামে সামান্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। বর্তমানে বাজারের দৃষ্টি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক বৈঠকের কার্যবিবরণী এবং বিলম্বিত চাকরির বাজারসংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে, যা ভবিষ্যৎ সুদের হার সম্পর্কে নতুন ইঙ্গিত দিতে পারে।
গ্রিনিচ মান সময় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে স্পট গোল্ডের দাম ০.৫% বেড়ে প্রতি আউন্স ৪,০৮৮.০৩ ডলারে দাঁড়ায়। ডিসেম্বর সরবরাহযোগ্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণের ফিউচারও ০.৫% বেড়ে ৪,০৮৭.৯০ ডলারে লেনদেন হয়।
এফএক্সটিএম-এর সিনিয়র রিসার্চ অ্যানালিস্ট লুকমান ওতুনুগা বলেছেন,
“গত সেশনে স্বর্ণের দাম মনস্তাত্ত্বিক ৪,০০০ ডলারের স্তর থেকে নেমে এলেও আজ সতর্ক বাজার পরিস্থিতির মধ্যেও সামান্য ইতিবাচক সাড়া দেখা যাচ্ছে।”
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কম সুদের হার ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সময় স্বর্ণের বাজার আবারও শক্তিশালী হচ্ছে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়িয়ে প্রতি ভরি ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এর আগের দিন মঙ্গলবার ভরিপ্রতি ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমানো হয়েছিল।
বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য সমন্বয়ের ভিত্তিতে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
নতুন মূল্য অনুযায়ী—
বৈশ্বিক বাজারের প্রভাব ও বিনিয়োগকারীদের বাড়তি চাহিদায় স্থানীয় বাজারেও স্বর্ণের লেনদেন চাঙা হয়ে উঠেছে।
এসআর
মন্তব্য করুন: